Posts

লো ফ্যাট ফুড কি আসলেই ওজন কমায় ?

Image
লো ফ্যাট ফুড কখনো ওজন কমায় না । শুধু মাত্র বনিজ্যিক বিজ্ঞানের কারণে এই ভুল তথ্যটি আমার জেনে আসছি । মানুষ অনেক দিন ধরে ফ্যাট/ মাংস কে প্রধান খাবার হিসাবে খেয়ে আসছে । কিন্তু হার্ট ডিজিজ /হাই প্রেশার/ হাই ক্লোস্টোরেল প্রব্লেম শুরু হয়েছে বিশ শতকের শুরুতে । একটু কো রিলেশন করলে দেখা যায় যে, যখন থেকে সুগার ইন্ডাস্ট্রি তাদের প্রোডাক্ট, চিনি , পেপসি, কোকা-কোলা আর বিভিন্ন জুস, ইত্যদি বাজারে আসতে শুরু করল তখন থেকেই আমেরিকনদের হার্ট এর প্রব্লেমও শুরু হল। আমেরিকান ডাক্তাররা তখন থেকেই চিন ্তা শুরু করল, হার্ট এর প্রবলেমের মূল কারণ কি এবং কিভাবে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। এই রিসার্চ ফুল এটেন্সন/ পূর্ন বেগ পেল যখন ১৯৫৫ সালে প্রেসিডেন্ট Eisenhower হার্ট এট্যক করলেন। আমেরিকান রিসার্চরা determined হয়ে হার্ট ডিজিজের বিরুধে যুদ্ধ ঘোষণা করল। যে কোন মূল্যে এই প্রবলেমের কারণ জানতে হবে । তখন একজন এলিগেন্ট ও জনপ্রিয় সাইন্টিস Ancel keys এইটা নিয়ে কাজ করতেছিলেন। সুগার ইন্ডাস্ট্রির টাকা খেয়ে ডেটা চেইঞ্জ করে তিনি কনফিডেন্টস নিয়ে বললেন হার্ট ডিজিজের আসল কারণ হল ফ্যাট। তার জনপ্রিয়তার দরুন (টাইম ম

বিটকয়েন কি

Image
বিটকয়েন , মার্কিন ডলার বা জাপানি ইয়েনর মতো একটি মুদ্রা, কিন্তু বিটকয়েন কোন ব্যক্তির অন্তর্গত নয়, কেউ এর মালিক নয়। কোন সরকার/ ব্যাংক /কোম্পানী বা ব্যক্তির নিয়ন্ত্রিত নয়। এটি একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার, যা কেউ ডাউনলোড করে এবং ব্রাউজ করতে পারে । Satoshi Nakamoto নামের এক অজানা ব্যক্তি বিটকয়েন নেটওয়ার্ক ডিজাইন করেন এবং মূল রেফারেন্স বাস্তবায়ন করেন। অনেক দিন ধরে তাকে খোজা হয়েছে কিন্তু তার আসল পরিচয় পাওয়া যায় নি। এখন বিটকয়েন নেটওয়ার্ক এর দাম ৫ বিলিয়ন ডলারের মত, যার এক সময় কোন মূল্যই ছিল না । বিটকয়েন নেটওয়ার্কে জয়েন করার সাথে সাথে ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করে, ইউজারদের ২৫ ক্যারেক্টার লং পাবলিক এবং প্রাইভেট Key দিবে। এই কারণে বিটকয়েনকে crypt currencyও বলা হয়ে থাকে। তো পাবলিক key টি হল অনেকটা আপনার ব্যাংক একাউন্টের নাম্বার এর মত। এই পাবলিক Key টি আপনি সবাইকে দিতে পারবেন, যাতে তারা আপনাকে টাকা দিতে পারে। কিন্তু প্রাইভেট key টি নিরাপদে রাখতে হবে। আর কেউ যদি আপনার প্রাইভেট Key জানতে পারে, তাহলে আপনার সব ফান্ডে অ্যাক্সেস করতে পারবে। তাই এটি নিরাপদে রাখতে হবে। যখন একজন বিটকয়েন

How not to be wronged

Image
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, আমেরিকান বিমানগুলি বিভিন্ন অংশে বুলেটের ঝাঁঝরা নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ফিরে আসত। একটি ইন্টারেস্টিং বিষয় হল বুলেটের আঘাত বিমানের সব অংশে সমানভাবে ছিল না । অল্প কিছু বিমান ফিরে আসত ইঞ্জিনে বুলেটের গর্ত নিয়ে, কিছু আসত ফুয়েল সিস্টেমে আর কিছু আসত অন্যান্য অংশে গুলি বিদ্ধ অবস্থায় । সবচেয়ে বেশী বুলেটের গর্ত থাকত বিমানের মেইন বডিতে (fuselage)। আমেরিকান আর্মি এখানে ইফিসিয়েন্সির সুযোগ দেখতে পেয়েছিল । তারা চিন্তা করে দেখল যে, বিমানের যে অংশ গুলোতে বেশী গুলি  লেগেছে, সেই অংশ গুলোকে যদি সঠিক ভাবে Armour করা যায়, আর যে অংশে কম গুলি লেগেছে বা একদমই লাগেনি সেই অংশ গুলোতে Armour কম দেওয়া যায় তাহলে, কম পরিমাণ Armour ব্যবহার করে, প্রটেকশন অনেক বাড়ানো যায়। মানে বিমান গুলো যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক বেশী সময় টিকে থাকতে পারবে। কম Armour ব্যবহার করার কারণ হল বেশী পরিমান Armour ব্যবহার, বিমানকে ভারী করবে, আর ভারী বিমান মানেই less maneuverable এবং বেশী ফুয়েল consume করবে। কিন্তু একজ্যাক্টলি কি পরিমাণ Armour বিমানের কোন অংশে ব্যবহার করতে হবে তা আর্মির জানা ছিল না । তাই তারা সারভাইভড ব

ব্যর্থতার সুখ

Image
১৯৮৩ সালে একজন প্রতিভাবান তরুণ গিটারিস্টকে নামকরা একটি ব্যান্ড থেকে বলতে গেলে একদম লাথি দিয়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল। কোন সতর্কতা বা কোন আলোচনা ছাড়াই একদম নাটকীয়ভাবে এই কিক আউট করা হয়েছিল। ব্যান্ডটি তখন মাত্র তাদের প্রথম অ্যালবাম নিয়ে কাজ শুরু করেছিল। তরুণ গিটারিস্ট নিউ ইয়র্ক থেকে লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসে বসে, নিজেকে জিজ্ঞেস করতে থাকলেন... কিভাবে এইটা হল ? আমার ভুল কি কি? আমার এখন কি হবে?সে ভাবতে লাগল তার জীবনের একমাত্র বিশাল সুযোগ মিস করল? Dave Mustaine এইসব আকাশ পাতাল ভাবতে ভাবতে বাস এক সময় অ্যাঞ্জেলেসে পোঁছাল। সে সিদ্ধান্ত নেয় যে নিজে নতুন একটি ব্যাণ্ড করবে এবং এই নতুন ব্যান্ড এতই সফল হবে যে, তার পুরানো ব্যান্ড, চিরকাল তাদের সিদ্ধান্তের জন্য অনুতাপের আগুনে পুড়বে । সে এতই বিখ্যাত হয়ে উঠবে যে কয়েক দশক ধরে টিভি, বিল বোর্ড, ম্যাগাজিন,রেডিও সবখানে তার গান দেখানো, শোনানো হবে। তার আগুনের দিন একদিন শেষ হবে এবং পুরনো ব্যান্ড সদস্যদের চোখের জলে সে আনন্দ স্নান করবে। তাই সে কয়েক মাস ধরে চেষ্টা করে যতটা সম্ভব তার আগের ব্যান্ড মেটদের চেয়ে ভাল সঙ্গীতশিল্পী নিয়ে নিজের ব্যান্ড করে।

মেসেঞ্জার এপ হিসাবে কেন টেলিগ্রাম

Image
কেন টেলিগ্রাম.... আমরা সবাই অনলাইনে কম বেশী টেক্সট করে থাকি । টেক্সট প্লাটফর্ম হিসাবে আমার প্রথম পছন্দ -Telegram Where Excel: ১। সরাসরি ওয়েব ভার্শন ব্যবহার করতে পারবেন । হোয়াটসঅ্যাপের মত ফোনেও ডেটা নেটওয়ার্ক অন করে রাখার দরকার হয় না । ফোন হারিয়ে অথবা নষ্ট হয়ে গেলে হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব ভার্শনে এক্সেস করা যাবে না কিন্তু Telegram এ পারবেন । ২ । ডেটা সেইভ রাখার জন্য নিজস্ব ক্লাউড স্টোরেজ । হোয়াটসঅ্যাপ এর নিজস্ব ক্লাউড স্টোরেজ নেই । হোয়াটসঅ্যাপ এ ক্ষেত্রে গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করে থাকে । গুগল ড্রাইভে বা অন্য কোন ড্রাইভে এক্সেস না দিলে ফোন পরিবর্তনের সাথে সাথে আগের সব ডেটা আর পাওয়া যাবে না । ৩ । টেক্সট সাইজ ছোট বড় করা যায়। ৪ । সেন্ট হয়ে যাওয়া টেক্সট এডিট / ডিলিট করা যায়। যারা সারাদিনই, যে কোন অবস্থায়, উঠতে, বসতে, হাটা, চলা, জগিংএ টেক্সট করে থাকি, অর্থাৎ যারা মাল্টিটাস্কিং করে তাদের জন্য খুবই কাজের । হোয়াটসঅ্যাপ আর ফেইসবুকে এ সুযোগ নেই । ৫। ফাইল সাইজ লিমিট - যেখানে ফেইসবুকের মাত্র ২৫ মেগা বাইট, হোয়াটসঅ্যাপের ১৬ মেগা বাইট আর এদিকে Telegram আপনাকে দিচ্ছে ১.৫ গিগা বাইট । ৬।

Early childhood memories

Image
One of my early childhood memories was living with these beautiful and wise rivers. I clearly remember those days, when we were used to enjoy our journey in these mini oceans where nature always wears the colors of the spirit. I always yearn for these tempestuous journeys, moonless summer nights, sunsets and rains in the river, rainbows. Nature's beauty is a gift that cultivates appreciation and thankfulness. Some people say, “The only way not to lose your childhood is to ca rry it with you even when you become older.” The rivers are calling and I must go. 🖤

প্রথম এক্সপ্রেসো খাওয়া

Image
তখন মনে হয় য়ুনিভার্সিটিতে পড়ি, একজ্যাক্ট সময়টা মনে পড়ছে না। তবে এটা মনে পড়ে যে তখন বাংলাদেশে এন্ড্রয়েড ফোন গুলো সবে মাত্র আসতে শুরু করছে। দাম অনেক বেশী । ৪০ হাজারের নিচে কোন ফোন পাওয়া যেত না। সেই সময়ে আমার এক ফ্রেন্ড বসুন্ধরা সিটি থেকে একটি HTC ফোন কিনেছিল। আমি আর আরেকজন বন্ধু সাথে গিয়েছিলাম, এসিস্ট করার জন্য , যাতে বেষ্ট ফোন চুজ করতে পারে। কারণ টেক আইটেম চুজ করার ব্যাপারে ছিল আমাদের, বিশেষ করে আমার ছিল অসাধারণ দক্ষতা  😂 😂 😂 নিয়তির কি কানেক্টিভিটি......, আজ এত বছর পরে এখনো একই কাজ করছি । তখন একটা নিয়ম ছিল যে বন্ধুদের নিয়ে শপিং এ গেলে যা কিনবে তার দামের ৭.৫% , যাদেরকে নিয়ে যাচ্ছে, তাদেরকে খাওয়াতে হবে। আরিফ আর রাকিবের আবিষ্কার করা নিয়ম ছিল এটা। পরে এই নিয়ম অন্যান্য সার্কেলেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। তখন বেশীর ভাগই টেকনোলজির জিনিস-পত্র কেনা হত, যেমনঃ পিসি, মনিটর। এই বড় জিনিসের দামের ৭.৫% খারাপ না। ভালমত খাওয়া যেত। তো যেটা বলতেছিলাম ফোন কিনার পর বসুন্ধরা সিটিতে খাওয়া হল। কিন্তু খাওয়ার খরচ ফোনের দামের ৭.৫% থেকে অনেক কম হয়েছিল । বসুন্ধারা সিটি থেকে একটু সামনের দিকে যাওয়ার সময় চোখে প