দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, আমেরিকান বিমানগুলি বিভিন্ন অংশে বুলেটের ঝাঁঝরা নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ফিরে আসত। একটি ইন্টারেস্টিং বিষয় হল বুলেটের আঘাত বিমানের সব অংশে সমানভাবে ছিল না । অল্প কিছু বিমান ফিরে আসত ইঞ্জিনে বুলেটের গর্ত নিয়ে, কিছু আসত ফুয়েল সিস্টেমে আর কিছু আসত অন্যান্য অংশে গুলি বিদ্ধ অবস্থায় । সবচেয়ে বেশী বুলেটের গর্ত থাকত বিমানের মেইন বডিতে (fuselage)। আমেরিকান আর্মি এখানে ইফিসিয়েন্সির সুযোগ দেখতে পেয়েছিল । তারা চিন্তা করে দেখল যে, বিমানের যে অংশ গুলোতে বেশী গুলি লেগেছে, সেই অংশ গুলোকে যদি সঠিক ভাবে Armour করা যায়, আর যে অংশে কম গুলি লেগেছে বা একদমই লাগেনি সেই অংশ গুলোতে Armour কম দেওয়া যায় তাহলে, কম পরিমাণ Armour ব্যবহার করে, প্রটেকশন অনেক বাড়ানো যায়। মানে বিমান গুলো যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক বেশী সময় টিকে থাকতে পারবে। কম Armour ব্যবহার করার কারণ হল বেশী পরিমান Armour ব্যবহার, বিমানকে ভারী করবে, আর ভারী বিমান মানেই less maneuverable এবং বেশী ফুয়েল consume করবে। কিন্তু একজ্যাক্টলি কি পরিমাণ Armour বিমানের কোন অংশে ব্যবহার করতে হবে তা আর্মির জানা ছিল না । তাই তারা সারভাই...
Comments
Post a Comment